তাম্রলিপ্তির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়েছিল দেশে- বিদেশে হাজার হাজার বছর আগে। কিন্তু পুণ্যধাম মহাপীঠের প্রতিষ্ঠা আরো অনেক পুরাতন। পুরাণকথা জানায়ঃ দক্ষযজ্ঞে পতিনিন্দা শ্রবণে দাক্ষায়ণী সতীর দেহত্যাগ, স্কন্ধে শায়িত পত্নী-শরীর, ক্রোধোন্মত্ত রুদ্রের তাণ্ডবনৃত্য ভগবান বিষ্ণুর সুদর্শন চক্রে অতঃপর সতীদেহ খণ্ডীকরণ; হিংলাজ-কামাক্ষা -কাশ্মীর-দক্ষিনাবর্ত তৎকালীন ভারতের নানাপ্রান্তে বিভক্ত অঙ্গপ্রত্যঙ্গ পতন। পূতপবিত্র একান্ন পীঠ গড়ে উঠেছে এইভাবে। তমলুক বিভাসক এর অন্যতম। দেবীর ‘বাম গুল্ফ’ বা বাম পায়ের গোড়ালি নিক্ষিপ্ত এখানে। ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যে বর্ণিতঃ ‘বিভাসকে বামা গুলফ্‌ ফেলিলা কেশব। ভীমারূপা দেবী তাহে কপালী ভৈরব।।

The temple was constructed by King of Mayur dynasty. Bargabhima temple stands by the Roopnarayana River at Tamluk village. The shrine is also known as Bhimakali Mandir. This temple is considered among one of the 51 Sati Peeths, where the left ankle of Goddess Sati fell. The architecture of the temple resembles that of a Kalinga temple tombs, as well as Bangla Aaatchhala, styled Natmandir.The temple is the mixture of Oriya and Buddhist culture. The old temple was destroyed due to the Islamic invasion. The present temple is built on the remains of the ancient temple. This place has been mentioned in Mahabharata as a place which Bhima acquired. This temple is considered as 51 shakti peth of mother Durga where left ankle of sati fell. The current temple is not very old a it was rebuilt after the Islamic occupation of Bengal in the Middle Ages. In old Bengali literature the temple was mentioned several times.